শিরোনাম: |
মঙ্গলসিকদার লঞ্চ ঘাটের বেহাল দশা, নৌকাযোগে লঞ্চে
নিজস্ব প্রতিবেদক, ৭১ সংবাদ ডট কম :
|
![]() দ্বীপরাণী ভোলার মানুষের শহরে গমন করতে একমাএ মাধ্যম হিসেবে ব্যবহৃত নদীপথ। আর এই নদীপথে প্রতিদিন চলছে অসংখ্য যােীবাহী লঞ্চ। জেলার জনবাহুল কেন্দ্রবিন্দু মঙ্গলসিকদার লঞ্চ ঘাটের বেহাল দশা, দেখার নেই কেউ। হাজারো মানুষের দূর্ভোগের শেষ নেই, অতিরক্ত টাকা দিয়ে ভাড়া করতে হয় নৌকা। শুধু নামে মাএ পল্টন থাকলেও উঠার জন্য পাড়ি দিতে হয় ইঞ্জিন চালিত নৌকা। উল্লেখ্য এই ঘাটে প্রতিদিন লালমোহন, তজুমদ্দিন ও বোরহানউদ্দিন উপজেলার কয়েক হাজারো মানুষ ঢাকায় যাতায়াত করে। সরেজমিন ঘুরে দেখা যায়, শহর মূখী হাজারো মানুষের সীমাহীন দূর্ভোগ, সবাইকে নৌকাযোগে উঠতে হয়েছে ঢাকা গামী কর্নফুলী-১৩,তাসরীফ-৪ ও ফারহান-৫ নামক লঞ্চে। এই দূর্ভোগ দেখে, রোগী সহ কয়েক শত মানুষ বাড়িতে ফিরে গেছেন। যাএী কুলছুম বেগম জানান, মৃত্যু ঝুঁকি নিয়ে নৌকায় উঠেন তারা। মেঘনার উত্তাল ঢেউ থাকার কারনে পানিতে ভিজে লঞ্চে উঠতে হয়। পরিবারে বৃদ্ধদের বাড়িতে পাঠিয়ে দিয়েছেন। আরো দাবি করেন জন প্রতি ১০টাকা টিকেট কেটে ডুকতে হয় এই ঘাটে, তবুও কেনো দূর্ভোগ পৌহাতে হয় আমাদের। ঢাকাগামী তজুমদ্দিনের শম্ভুপুর ইউপি চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান ও সাবেক চেয়ারম্যান আলহাজ্ব হাওঃ-জাকির হোসেন এই দূর্ভোগ পৌহায়ে লঞ্চে উঠেন। এসময় ভোলা টাইমস্ কে জানান- আসলে মানুষের ভয়ংকর দূর্ভোগ পেরিয়ে ঢাকায় যেতে হচ্ছে। আমাদের এমপি মহোদয় এই ঘাটকে মনোরঞ্চ করতে পার্কের আঙ্গিকে বাউন্ডারী করেছেন আর সেই ঘাটের বেহাল দশা, মোটেও কাম্য নয়। ঘাট কতৃপক্ষে আশা করি অতিদ্রুত এই জনদূর্ভোগের সমাপ্তি ঘটাবে। ঘাট কতৃপক্ষের কাছে বিষয়টি জানতে চাইলে বিভিন্ন অযুহাত দিয়ে এড়িয়ে যান।
|