শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ ১৫ চৈত্র ১৪৩০
শিরোনাম: বিএটি বাংলাদেশের ৫১তম এজিএম অনুষ্ঠিত       আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকে ইন্টারন্যাশনাল ইসলামী ডেবিট কার্ড চালু       ফেঞ্চুগঞ্জের তজমুল আলী চত্বরে এমপি হাবিবের পক্ষে ইফতার বিতরণ       মিনিস্টারের ‘শত কোটি টাকার ঈদ উপহার’ অফারে একটি রেফ্রিজারেটর কিনে আরও একটি রেফ্রিজারেটর ফ্রি পেলেন মোঃ আসাদুজ্জামান সুমন       গ্যালাক্সি এ১৫ ৫জি - দুর্দান্ত সব ফিচার ও অসাম ডিসপ্লে নিয়ে স্যামসাং গ্যালাক্সি এ সিরিজের নতুন চমক বাজারে       মুক্তিযুদ্ধের আদর্শে উদ্বুদ্ধ হয়ে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলাদেশ বিনির্মাণে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে       আইসিএসবি কর্তৃক বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবস পালিত      
মাত্র ৩৫ দিনের এক শিশু করোনাকে জয় করেছে।
নিজস্ব প্রতিবেদক, ৭১ সংবাদ ডট কম :
প্রকাশ: বৃহস্পতিবার, ১০ সেপ্টেম্বর, ২০২০, ১২:০৭ পিএম আপডেট: ১০.০৯.২০২০ ১২:১৯ পিএম |

ভারতে মাত্র ৩৫ দিনের এক শিশু করোনাকে জয় করেছে। ৬ আগস্ট থেকে ৯ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত লড়াই শেষে ঘরে ফিরে গেল এক মাস বয়সী ওই শিশু।
করোনার বিরুদ্ধে ও সহজ ছিল না তার ওই লড়াই। এই সময়ে সে পায়নি মায়ের স্পর্শ। চিরতরে হারাতে হয়েছে যমজ বোনকে। খবর আনন্দবাজারের। ১ কিলো ৩২০ গ্রাম ওজনের শরীরে সহ্য করতে হয়েছে কোভিড ১৯-এর সংক্রমণ। অবশেষে বাবা-মা, দাদা-দাদির সঙ্গে যুদ্ধজয়ী সেই শিশুপুত্র যখন ঘরের পথে রওনা দেয়, তখন তার ৩০ দিনের সঙ্গী স্বাস্থ্যকর্মীদের চোখও ভিজে যাচ্ছিল খুশিতে। গত ৫ অগস্ট রাত থেকেই পেটে ব্যথা শুরু হয়েছিল ওই শিশুর মায়ের। সঙ্গে রক্তপাতও হচ্ছিল। পরের দিন সোনোগ্রাফি করাতে গেলে কলকাতা গিরিশ পার্কের বাসিন্দা ওই মহিলার অস্ত্রোপচারের সিদ্ধান্ত নেন চিকিৎসক।


৩১ সপ্তাহের মাথায় ওই প্রসূতি জন্ম দেন যমজ সন্তানের। এক জনের ৫০০ গ্রাম ও অন্য জনের ওজন ছিল ১ কিলো ৩০০ গ্রাম। দু’দিন পরে কোভিড পরীক্ষা করানো হয় মায়ের। রিপোর্ট পজ়িটিভ আসে। এর দিন চারেকের মাথায় ভেন্টিলেশনে থাকা কন্যাসন্তানের মৃত্যু হয়। সেই দিনই পুত্রসন্তানের কোভিড পরীক্ষা করা হলে তারও পজ়িটিভ রিপোর্ট আসে। মা ও শিশুকে এর পরে দু’টি আলাদা বেসরকারি হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয়। মায়ের কোনও উপসর্গ না থাকায় তাকে ছেড়ে দেয় হাসপাতাল। ১৪ দিন হোম আইসোলেশনে থাকার পরে ৩০ অগস্ট ফের পরীক্ষা করালে রিপোর্ট নেগেটিভ আসে।


ওই দিন শিশুটিরও চতুর্থ বারের কোভিড পরীক্ষার রিপোর্ট নেগেটিভ আসে। প্রায় ৩০ দিন ভর্তি থাকার পরে বুধবার সেই শিশুকেই ফিরিয়ে দেয়া হয় তার পরিবারের কাছে। ওই সদ্যোজাতকে ভর্তির ৯ দিন পরে দ্বিতীয় পরীক্ষা ও তার পরে আরও একটি পরীক্ষার রিপোর্ট পজিটিভ এসেছিল। শেষ রিপোর্ট নেগেটিভ এলেও তাকে ছেড়ে দেয়ার পথে বাধা হয় হৃৎপিণ্ডের অতিরিক্ত স্পন্দণ, চিকিৎসার পরিভাষায় যাকে বলে ট্র্যাকিকার্ডিয়া।


হাসপাতালের শিশুরোগ চিকিৎসক সুমিতা সাহা জানাচ্ছেন, শরীরে কোনও যন্ত্রণা বা সংক্রমণ থাকলে ট্র্যাকিকার্ডিয়া হয়। শিশুটির ক্ষেত্রে রক্তের বিশেষ কিছু পরীক্ষায় গোলমাল ধরা পড়ে। সেই সঙ্গে ইসিজি রিপোর্টেও অস্বাভাবিকতা ছিল।সব দেখে চিকিৎসকেরা বোঝেন যে হৃৎপিণ্ডের সমস্যা থেকেই তার ট্র্যাকিকার্ডিয়া হচ্ছে। চিকিৎসকের মতে, “সঙ্গে সঙ্গে চিকিৎসা শুরু হয়। তাতে খুব ভাল সাড়া দিয়েছে লড়াকু শিশুটি। এই মুহূর্তে সম্পূর্ণ সুস্থ সে।






আরও খবর


Chief Advisor:
A K M Mozammel Houqe MP
Minister, Ministry of Liberation War Affairs, Government of the People's Republic Bangladesh.
Editor & Publisher: A H M Tarek Chowdhury
Sub-Editor: S N Yousuf

Head Office: Modern Mansion 9th Floor, 53 Motijheel C/A, Dhaka-1223
News Room: +8802-9573171, 01677-219880, 01859-506614
E-mail :[email protected], [email protected], Web : www.71sangbad.com