শিরোনাম: |
পল্লবীর ওসি পারভেজ ইসলামের বিরুদ্ধে হিরোইনের কারখানার দায়িত্ব নেওয়ার অভিযোগ
|
বর্তমান পল্লবী থানা পুলিশকে বর্ণবাদী পুলিশ উপাধী দিয়ে পল্লবী থানার বর্তমান ওসি পারভেজ ইসলামকে হিরোইনের কারখানার দায়িত্ব নিয়েছেন বলে পুলিশ কমিশনার বরাবর অভিযোগ করেছেন শামসাদ মোস্তফাচুন নামে পল্লবী থানা এলাকায় অবস্থিত বিহারী ক্যাম্পের এক বাসিন্দা। এই মাসের ৬ তারিখে ডিএমপি কমিশনার বরাবর করা অভিযোগে শামসাদ তাদের কাছে থেকে এসআই মোর্শেদ ও এএসআই সোহেলের দাবী করা ঘুষ ও আদায় করা ঘুষের পূর্ণ বিবরণ দিয়ে তার ভাইকে কি করে মাদক মামলায় ফাঁসানো হলো তার বিস্তারিত বিবরণ দেন। অভিযোগের সাথে তার ভাইকে আটক করার সময় উপস্থিত ১৫ জনের নাম স্বাক্ষর ও মোবাইল নাম্বার দেন।অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, অভিযোগকারীর ভাইকে পুলিশ প্রকাশ্যে মারধর করে। মারধরের ভিডিও অন্য ভাইরা ধারণ করতে গেলে অভিযোগকারীর অন্য ভাইকেও আটক করে নিয়ে যায়। এই সময় এক প্রতিবেশীকেও আটক করে বাধা দিতে যাওয়ার কারণে। আটক করার সময় এলাকার লোকজন বাধা দেয়। পরবর্তীতে পুলিশ আসামীদের ছোট মামলা দেওয়ার জন্য ৫ লাখ টাকা দাবী করে। পরবর্তীতে ১ লাখ টাকা দিলে ডিএমপি এ্যাক্টে আদালতে প্রেরণ করা হবে বলে জানায়। কিন্তু, ২০ হাজার টাকার বেশী জোগার করতে না পারার কারণে, ১ ভাই ও প্রতিবেশীকে ডিএমপি এ্যাক্টে চালান দিলেও, অভিযোগকারীর ভাই মুনকে ২০ পিস ইয়াবা ও ৫০ গ্রাম হিরোইন দিয়ে আদালতে প্রেরণ করা হয়। অভিযোগকারী শামসাদ উল্লেখ করেন, যদি সত্যি মাদক উদ্যার হতো, তাহলে যেখানে উদ্যার হয়েছে, সেখানে প্রত্যক্ষদর্শীদের স্বাক্ষী করা হতো। কিন্তু, স্বাক্ষী করা হয়েছে পুলিশের সোর্সকে। সেদিনের ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী ১৫ জনের স্বাক্ষার ও মোবাইল নাম্বর দিয়েছে। সেখানে ১৫ই এটি পরিকল্পিত মিথ্যামামলা বলে স্বাক্ষরও দিয়েছে। এই বিষয়ে জানতে চাইলে পল্লবী থানার এসআই মোর্শেদ জানান, বিষয়টি এমন নয়। তিনি তার বিরুদ্ধে উঠা অভিযোগ অস্বীকার করেন।
|