শিরোনাম: |
মেটলাইফের বীমা সুবিধা গ্রহণ করবে পারফেটি ভ্যান মেলে বাংলাদেশ
|
বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ ক্যান্ডি ও চুইংগাম জাতীয় পণ্য উৎপাদন ও বিপণনকারী প্রতিষ্ঠান পারফেটি ভ্যান মেলে এর বাংলাদেশ অফিসের কর্মীদের বীমা সুবিধা প্রদান করতে সম্প্রতি মেটলাইফের সাথে একটি চুক্তি স্বাক্ষর করেছে। এ চুক্তির অংশ হিসেবে পারফেটি ভ্যান মেলের ৫৬০ জন কর্মী এবং তাদের ওপর নির্ভরশীলরা (পরিবার) চিকিৎসা ও জীবনহানির ক্ষেত্রে আর্থিক সুরক্ষা পাবেন। কাস্টমাইজড সল্যুশন, অনলাইন বীমা নিষ্পত্তি সেবা, বীমা দাবির দ্রæত পেমেন্ট ও আর্থিক সক্ষমতার কারণে নিজেদের কর্মীদের বীমা সেবা দেয়ার ক্ষেত্রে মেটলাইফকে নির্বাচন করে প্রতিষ্ঠানটি। পারফেটি ভ্যান মেলের পণ্য বিশ্বের ১৫০টিরও বেশি দেশে পাওয়া যায়। এশিয়া প্যাসিফিক অঞ্চল, ইউরোপ, মধ্যপ্রাচ্য, আফ্রিকা ও আমেরিকায় বেশ জনপ্রিয় এই প্রতিষ্ঠানটি। বাংলাদেশে মেটলাইফ ৮শ’টিরও বেশি প্রতিষ্ঠানে কর্মরত ২,৭০,০০০ -এরও বেশি কর্মী এবং তাদের ওপর নির্ভরশীলদের বীমা সেবা প্রদান করছে। ২০২২ সালে মেটলাইফ এর পলিসি হোল্ডারদের প্রায় ২,৫৪৮ কোটি টাকার বীমা দাবি নিষ্পত্তি করেছে। পারফেটি ভ্যান মেলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আশিস কাপুর বলেন, “পারফেটি ভ্যান মেলে-তে আমরা একটি কর্মপরিবেশ গড়ে তুলতে চাই যেখানে আমাদের সহকর্মীরা নিরাপদ ও আত্মবিশ্বাসী বোধ করবেন। আমি বিশ্বাস করি, আমাদের কর্মীরা এই অংশীদারিত্ব ও মেটলাইফের সেবা থেকে উপকৃত হবেন।” মেটলাইফ বাংলাদেশের মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা, আলা আহমদ বলেন, “জীবনবিমা সেবা প্রদানের ক্ষেত্রে আমাদের দীর্ঘ অভিজ্ঞতা আমাদেরকে পারফেটি ভ্যান মেলের কর্মীদের জন্য তাদের প্রয়োজন অনুযায়ী সেবা প্রদান করার সক্ষমতা দিয়েছে বলে আমি মনে করি।” পারফেটি ভ্যান মেলের পক্ষ থেকে এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক আশিস কাপুর; মানবসম্পদ বিভাগের পরিচালক সাইয়েদা তাহিয়া হোসেন; কোম্পানি বেনিফিট এন্ড এইচআর সার্ভিসেসের সিনিয়র ম্যানেজার মোঃ জায়েদ বিন আতাউর এবং এইচআর সার্ভিসেসের সিনিয়র এক্সিকিউটিভ আকতারুল হাসান চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। মেটলাইফ বাংলাদেশ থেকে উপস্থিত ছিলেন মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা আলা আহমদ; ডিএমডি ও চিফ কর্পোরেট বিজনেস অফিসার নাফিস আখতার আহমেদ; ডিরেক্টর এন্ড হেড অব এমপ্লয়ি বেনিফিট মোহাম্মদ কামরুজ্জামান; ভাইস প্রেসিডেন্ট এন্ড হেড অব নিউ সেলস (এমপ্লয়ি বেনিফিটস) মো. মনিরুল ইসলাম এবং এমপ্লয়ি বেনিফিটসের ডেপুটি ম্যানেজার রায়হান চৌধুরী ও শাফায়েত ভূঁইয়া।
|