রোববার ৩ ডিসেম্বর ২০২৩ ১৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩০
শিরোনাম: ঢাকা কিন্ডারগার্টেন এসোসিয়েশন (ডি.কেজি.এ) এর বৃত্তি পরীক্ষা ২০২৩ অনুষ্ঠিত       একতরফা নির্বাচন রাজনৈতিক সংকট তীব্র করবে : গোলাম মোস্তফা       বোস্টনে দন্ডিত যৌন অপরাধীর স্ত্রী পারভিনের চোখে বাংলাদেশিদের ভোট        আ.লীগ ১০ ডিসেম্বর ঢাকায় সমাবেশ ডেকেছে        ইসলামী ব্যাংকের উদ্যোগে বার্ষিক ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা সম্মেলন অনুষ্ঠিত       ক্যাডেট কলেজ ক্লাব এবং নিউ হরাইজন ইন্টারন্যাশনাল স্কুলের মধ্যে সমঝোতা       ইবিতে ‘নাইট ক্রিকেট টুর্নামেন্ট’, বিজয়ী যে দল      
জাতিসংঘের গভীর সমুদ্র বিষয়ক চুক্তিতে সই করলেন প্রধানমন্ত্রী
প্রকাশ: শুক্রবার, ২২ সেপ্টেম্বর, ২০২৩, ১১:১৮ এএম |

গভীর সমুদ্রে সম্পদ আহরণ ও সুষ্ঠু ব্যবহার সংক্রান্ত একটি জাতিসংঘ চুক্তিপত্রে সই করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। স্থানীয় সময় বুধবার (২০ সেপ্টেম্বর) নিউ ইয়র্কে জাতিসংঘ সদর দফতরে ‘বায়োলজিক্যাল ডাইভারসিটি অব এরিয়াস বিয়ন্ড ন্যাশনাল জুরিসডিকশন’ (বিবিএনজে) সই করলেন প্রধানমন্ত্রী। এর মাধ্যমে সুমদ্র সম্পদের সু্ষ্ঠু সংরক্ষণ ও আহরণে বাংলাদেশের যে প্রতিশ্রুতি সেটি আরও দৃঢ় হলো। চুক্তিপত্রে যারা সই করবে ও অনুস্বাক্ষর করবে তাদেরকে গভীর সুমদ্রে ভাসমান সম্পদ আহরণের ক্ষেত্রে কিছু নিয়ম মেনে চলতে হবে। যুক্তরাষ্ট্রের বাংলা সংবাদমাধ্যম বাংলা প্রেস এ খবর জানিয়েছে।  


এরমধ্যে রয়েছে মেরিন প্রটেকটেড অঞ্চলে সম্পদ আহরণ করা যাবে না, উন্নয়নশীল দেশগুলো যাতে গভীর সমুদ্রে সম্পদ আহরণ করতে পারে সেজন্য সক্ষমতা বৃদ্ধি ও প্রযুক্তি হস্তান্তর করতে হবে, অতিরিক্ত মাত্রায় মাছ ধরা যাবে না, পরিবেশের ওপর প্রভাব পর্যালোচনা করতে হবে, সমুদ্র দূষণ রোধ করতে হবে এবং গবেষণার জন্য অর্থ ব্যয় করতে হবে।জাতিসংঘের নিয়ম অনুযায়ী যেকোনও দেশের তটরেখা বা উপকূল থেকে ৩৫০ নটিক্যাল মাইল পর্যন্ত যে সমুদ্র রয়েছে সেটির ওপর ওই দেশের সার্বভৌম অধিকার রয়েছে। 


এরমধ্যে ২০০ নটিক্যাল মাইল পর্যন্ত পানিতে ভাসমান অর্থাৎ মাছসহ অন্যান্য সম্পদ এবং সমুদ্রের তলদেশে যে সম্পদ রয়েছে সব কিছুর মালিক ওই দেশ। কিন্তু ২০০ নটিক্যাল মাইলের পরে শুধু সমুদ্রের তলদেশে যে সম্পদ রয়েছে সেটির মালিক ওই দেশ। অন্যভাবে বলা যায় ২০০ নটিক্যাল মাইলের পরে ভাসমান সম্পদ অন্য যেকোনও দেশ আহরণ করার অধিকার রাখে।


নতুন সন্ধিপত্র অনুযায়ী, ২০০ নটিক্যাল মাইলের পরে ভাসমান সম্পদ যা মেরিন জেনেটিক রিসোর্সেস নামে পরিচিত অন্য কোনও দেশ বা কোম্পানি আহরণ করলে সেটির একটি অংশ ওই অঞ্চলের মালিকানা যে দেশের রয়েছে সেই দেশের সক্ষমতা বৃদ্ধি ও প্রযুক্তি হস্তান্তরের মাধ্যমে দিতে হবে।






আরও খবর


Chief Advisor:
A K M Mozammel Houqe MP
Minister, Ministry of Liberation War Affairs, Government of the People's Republic Bangladesh.
Editor & Publisher: A H M Tarek Chowdhury
Sub-Editor: S N Yousuf

Head Office: Modern Mansion 9th Floor, 53 Motijheel C/A, Dhaka-1223
News Room: +8802-9573171, 01677-219880, 01859-506614
E-mail :71sang[email protected], [email protected], Web : www.71sangbad.com