| শিরোনাম: |
|
চুয়াডাঙ্গার কয়েক হাজার নেতাকর্মীদের নিয়ে খুলনার জনসমাবেশে এম এ রাজ্জাক খান রাজ
প্রকাশ: মঙ্গলবার, ১৪ নভেম্বর, ২০২৩, ৬:৪৮ পিএম
|
 সোমবার দুপুর ১ টায় খুলনা নগরের সার্কিট হাউজ মাঠে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের স্মরণকালের সবচেয়ে বড় জনসভার আয়োজন করা হয়, যেখানে প্রধান অতিথি হিসেবে যোগ দেন আওয়ামী লীগ সভানেত্রী মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনা। সমাবেশটিকে স্বার্থক এবং সফল করতে ১২১ টি বাস এবং অর্ধ-শত মাইক্রোবাস নিয়ে পাঁচ সহাস্রাধিক নেতাকর্মীদের বিশাল বহর নিয়ে সমাবশেস্থলে উপস্থিত হন চুয়াডাঙ্গা-১ আসনের পক্ষ থেকে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন প্রত্যাশী, কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের অর্থ ও পরিকল্পনা বিষয়ক উপ-কমিটির সদস্য, এফবিসিসিআই ভাইস- প্রেসিডেন্ট(২০২১-২০২৩), বাংলাদেশ হকি ও ভলিবল ফেডারেশনের সহ-সভাপতি এবং মিনিস্টার- মাইওয়ান গ্রুপের চেয়ারম্যান এম এ রাজ্জাক খান রাজ।মাননীয় প্রধানমন্ত্রী্র খুলনা আগমন উপলক্ষে পুরো খুলনা বিভাগের সাধারণ মানুষ এবং স্থানীয় নেতা-কর্মীদের মধ্যে উৎসবের আমেজ বিরাজ করছে। এই স্মরণকালের সবচেয়ে বড় মহাসমাবেশটি সফল এবং স্বার্থক করতে বেশ কয়েকদিন থেকেই স্থানীয় সকল স্তরের নেতা-কর্মীদের মধ্যে ব্যাপক কর্মব্যস্ততা লক্ষ্য করা যায়। জননেতা এম এ রাজ্জাক খান রাজসহ স্থানীয় সকল নেতাকর্মীরা সমাবেশকে কেন্দ্র করে ব্যাপক প্রস্তুতি নেন । সমাবেশের দিনে ‘চলো চলো খুলনা চলো, মহাসমাবেশ সফল করো’ স্লোগানে এম এ রাজ্জাক খান রাজ তার জেলা শহরের সাধারণ মানুষ এবং নেতাদের সমাবেশে যোগ দিতে আহবান জানান। তার আহবানে হাজার হাজার নেতা কর্মী এবং সাধারণ মানুষের স্বতঃসফূর্তভাবে অংশগ্রহণ করলে এক পর্যায়ে তা জনস্রোতে পরিণত হয় । এই জনস্রোত নিয়ে তিনি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর খুলনা সার্কিট হাউজের জনসভায় যোগ দেন। এসময় তিনি বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২০১৮ সালের পর আজকেই প্রথম খুলনা আসলেন। এটা খুলনাবাসীর জন্য পরম পাওয়া এবং একই সাথে আনন্দের। সারা দেশে উন্নয়নের যে জোয়ার মাননীয় প্রধানমন্ত্রী তৈরি করেছেন তার হাওয়া লেগেছে এই দক্ষিণাঞ্চলেও। ২৪ টি প্রকল্প উদ্ভোধন করলেন। এসব প্রকল্প বাস্তবায়ন হওয়ায় খুলনাবাসীর বহুদিনের স্বপ্ন পূরণ হয়েছে। এজন্য আমি খুলনাবাসীর পক্ষে থেকে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি। তিনি আরও বলেন, আমিও মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর দেখানো পথ ধরে চুয়াডাঙ্গাবাসীর জন্য কাজ করে যাচ্ছি এবং আমৃত্যু কাজ করে যেতে চাই। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী যদি আমার উপর আস্থা রেখে চুয়াডাঙ্গাবাসীর ভাগ্য উন্নয়নে কাজ করার জন্য সুযোগ করে দেন তাহলে এই আস্থার প্রতিদান দেওয়ার জন্য আমি প্রাণ-পণে চেষ্টা করে যাবো্ । আমি এই চুয়াডাঙ্গাকে একটি স্মার্ট ও উন্নত জেলা হিসেবে গড়ে তুলবো ইনশাল্লাহ। এর আগে, প্রধানমন্ত্রীর সমাবেশকে কেন্দ্র করে গত ১২ই নভেম্বর নিজ বাসভবনে একটি প্রস্তুতিসভার আয়োজন করেন চুয়াডাঙ্গা-১ আসনের আওয়ামী লীগের মনোনয়ন প্রত্যাশী, কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের অর্থ ও পরিকল্পনা বিষয়ক উপ-কমিটির সদস্য । সমাবেশ সফল করতে স্থানীয় নেতা-কর্মীদের তিনি গুরুত্বপূর্ণ দিক নির্দেশনা দেন। প্রসঙ্গত, খুলনার জনসভাস্থলে ২৪টি উন্নয়ন প্রকল্প উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। একই সঙ্গে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে নেতাকর্মীদের দিক-নির্দেশনামূলক বক্তব্য দেন।
|
মাত্র ৭১ দিনে পদ্মা ব্যাংকের ফিক্সড ডিপোজিট স্কিম “বিজয় ৭১”
তথ্য, যোগাযোগ ও প্রযুক্তি শিল্পের পুঁজিবাজারে প্রবেশের পথ সুগম করতে বেসিস এবং প্রাইম ব্যাংকইনভেস্টমেন্টের চুক্তি স্বাক্ষর
কিস্তিতে মার্সেল ফ্রিজ কিনে লাখ টাকার ক্যাশ ভাউচার পেলেন নোয়াখালীর অটোমেকানিক আলাউদ্দিন
শিবপুরে নারী অভিবাসী শ্রমিকদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষার দাবীতে মানববন্ধন
মারা গেলেন সিআইডি ধারাবাহিকের জনপ্রিয় চরিত্র ‘ফ্রেডি’
সিলেটে দ্বিতীয় স্মার্ট ক্লাসরুম উদ্বোধন করলো চীনা দূতাবাস