সোমবার ১৪ অক্টোবর ২০২৪ ২৯ আশ্বিন ১৪৩১
শিরোনাম: প্রকল্প প্রস্তাবেই দুর্নীতি: ধরা পড়লে হইচই, শাস্তি হয়নি কারও       পাবনায় ট্রেজারি ভবন নির্মাণ: ব্যয় প্রস্তাব হয়েছে রেট শিডিউলের দ্বিগুণের বেশি       ছাত্র-জনতার আন্দোলনের একমাত্র মাস্টারমাইন্ড তারেক রহমান       যে ভিসায় ভারতে থাকার অনুমতি পেয়েছেন শেখ হাসিনা       সন্ত্রাসী কার্যক্রম বন্ধে পূজার পর সাঁড়াশি অভিযান : আইজিপি       পররাষ্ট্র সচিবের নেতৃত্বে মার্কিন পররাষ্ট্র দফতরের সাথে ‘ফলপ্রসূ’ আলোচনা       শেখ হাসিনার নামে মামলা করলেন মাহমুদুর রহমান      
সাগর-রুনি হত্যা মামলার তদন্ত থেকে র‌্যাবকে সরিয়ে দিতে আদালতে আবেদন
প্রকাশ: সোমবার, ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪, ২:৪১ পিএম |

সাংবাদিক দম্পতি সাগর সারওয়ার ও মেহেরুন রুনি হত্যা মামলার তদন্ত থেকে র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নকে (র‌্যাব) সরিয়ে দিতে আদালতে আবেদন করেছে রাষ্ট্রপক্ষ।

আজ সোমবার সকালে আদালতে এই আবেদন করা হয়।


এর আগে রোববার (২৯ সেপ্টেম্বর) মামলার বাদি রুনির ভাই নওশের রোমান অভিযোগ করেন, এই হত্যার ঘটনা ধামাচাপা দিতেই র‌্যাবকে তদন্তের দায়িত্ব দেয়া হয়। হত্যা রহস্য উদঘাটনে আইনজীবীও নিয়োগ করা হয়েছে।

সাগর-রুনি হত্যার পর কেটে গেছে এক যুগেরও বেশি সময়। কিন্তু এ হত্যা রহস্যের কোনো কূলকিনারা করতে পারেনি কোনো সংস্থাই। পুলিশ, সিআইডির একের পর এক হাতঘুরে মামলার তদন্তভার র‍্যাবের কাছে গেলেও নেই কোনো অগ্রগতি। ১১৩ বার পিছিয়েছে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের সময়।

গত ৫ আগস্ট রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর আশার আলো দেখতে শুরু করেছেন মামলার বাদি রুনির ভাই নওশের রোমান। নিয়োগ দিয়েছেন আইনজীবীও।

নতুন নিয়োগ পাওয়া আইনজীবী শিশির মনির জানান, আন্তুরিকভাবে কাজ করলে এতদিনে বের হয়ে আসতো হত্যা রহস্য। তদন্তভার পিবিআইকে দিতে আদালতে আবেদন করা হবে।

২০১২ সালের ১১ ফেব্রুয়ারি রাতে রাজধানীর পশ্চিম রাজাবাজারে সাংবাদিক দম্পতি মাছরাঙা টেলিভিশনের বার্তা সম্পাদক সাগর সরওয়ার এবং এটিএন বাংলার জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক মেহেরুন রুনি তাদের ভাড়া বাসায় খুন হন। সে সময় পাঁচ বছর বয়সী তাদের একমাত্র ছেলে মাহির সারোয়ার মেঘ ওই বাড়িতে ছিল। হত্যাকাণ্ডে রুনির ভাই নওশের আলী রোমান শেরেবাংলা থানায় মামলা করেন।

মামলার পর শেরেবাংলা নগর থানাকে তদন্তের দায়িত্ব দেয়া হয়। তিন দিন পর মামলাটি গোয়েন্দা পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়। তাদের ব্যর্থতার পর মামলাটি র‌্যাবের কাছে হস্তান্তর করা হয় ২০১২ সালের ১৮ এপ্রিল।

মামলায় গ্রেফতার আটজনের মধ্যে দু’জন জামিন পেয়েছেন, বাকিরা কারাগারে রয়েছেন।

র‌্যাবের অতিরিক্ত এসপি খন্দকার মো: শফিকুল আলম মামলার সপ্তম তদন্ত কর্মকর্তা। ২০১৯ সালের ৭ জুলাই তাকে এই দায়িত্ব দেয়া হয়।






আরও খবর


সম্পাদক : এ এইচ এম তারেক চৌধুরী, সহ-সম্পাদক: এম এ ওয়াহেদ- ০১৮৫৯-৫০৬৬১৪
প্রধান কার্যালয় : নাহার ম্যানশন ৫ম তলা, ১৫০ মতিঝিল বা/এ, ঢাকা -১০০০।
নিউজ রুম: ০২৪৭১১০৪৫৪, ০১৬৭৭২১৯৮৮০।
e-mail: [email protected], web: 71sangbad.com