শিরোনাম: |
স্যার মোঃ তৌফিক সুলতান এক আলোকিত পথের দিশারী
|
![]() জন্ম ও শৈশব তৌফিক সুলতান ১৯৯৯ সালের ৪ ফেব্রুয়ারি গাজীপুর জেলার কাপাসিয়া উপজেলার বারিষাব গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তার বাবা প্রখ্যাত শিক্ষক আব্দুল করিম এবং মা ফাতেমা বেগম। ছোটবেলা থেকেই তিনি ছিলেন মেধাবী, অনুসন্ধিৎসু ও জ্ঞান অন্বেষণে আগ্রহী। তার শিক্ষাজীবন কেটেছে গভীর অধ্যয়ন ও চিন্তাভাবনার মধ্য দিয়ে, যা পরবর্তীতে তাকে এক অনন্য ব্যক্তিত্বে পরিণত করে। শিক্ষকতা ও সমাজসেবা তৌফিক সুলতান পেশাগত জীবনে একজন আদর্শ শিক্ষক। বর্তমানে তিনি ভাওয়াল ইসলামিক ক্যাডেট একাডেমির সহকারী প্রধান শিক্ষক হিসেবে কর্মরত আছেন। তিনি কেবল পাঠদানের মধ্যেই নিজেকে সীমাবদ্ধ রাখেননি; বরং শিক্ষার্থীদের নৈতিক ও মননশীল বিকাশের জন্য নিয়মিত উপহার ও সার্টিফিকেট প্রদান করে তাদের অনুপ্রাণিত করেন। তার এই ব্যতিক্রমী শিক্ষাদান পদ্ধতি শিক্ষার্থীদের মনে গভীর দাগ কেটে গেছে। এছাড়াও, তিনি ‘ওয়েলফশন মানবকল্যাণ সংঘ’ এবং ‘আল তৌফিকী পরিবার’-এর প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান পরিচালক। এই সংগঠনগুলো সমাজের অবহেলিত ও সুবিধাবঞ্চিত মানুষের সেবায় নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। সাহিত্য ও গবেষণা একজন কবি ও লেখক হিসেবে তৌফিক সুলতান সাহিত্য জগতে একটি শক্তিশালী অবস্থান তৈরি করেছেন। তার প্রথম কাব্যগ্রন্থ ‘হৃদয় থেকে রচিত’ পাঠকদের হৃদয় ছুঁয়ে গেছে। তিনি বিভিন্ন জাতীয় দৈনিক ও অনলাইন পত্রিকায় প্রতিবেদন, নিবন্ধ, মতামত, গল্প, ফিচার ও কলাম লিখে থাকেন, যা সমাজের বাস্তব চিত্রকে তুলে ধরে। গবেষণার ক্ষেত্রেও তিনি অনন্য ভূমিকা পালন করছেন। তিনি ‘ইসলামিক রিসার্চ সেন্টার, ঢাকা’-এর একজন গবেষক হিসেবে কর্মরত আছেন, যেখানে তিনি ইসলামী জ্ঞানচর্চা ও গবেষণায় অবদান রেখে চলেছেন। নেতৃত্ব ও ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা একজন দক্ষ সংগঠক হিসেবে তিনি ‘ওয়েলফশন সত্য অনুসন্ধানী জ্ঞান অনুরাগী কল্যাণমী দল’-এর মাধ্যমে একটি আদর্শ সমাজ বিনির্মাণের স্বপ্ন দেখছেন। তার পরিকল্পনায় রয়েছে একটি যুগোপযোগী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও গবেষণা কেন্দ্র প্রতিষ্ঠা করা, যা নতুন প্রজন্মকে আধুনিক ও নৈতিক শিক্ষায় গড়ে তুলবে। তৌফিক সুলতান শুধুমাত্র একজন ব্যক্তি নন, বরং তিনি এক অনুপ্রেরণার নাম। তার জন্মদিনে আমরা তার সুস্বাস্থ্য, দীর্ঘায়ু এবং আরও সাফল্যমণ্ডিত ভবিষ্যৎ কামনা করি। তিনি যেন সমাজে আরও আলো ছড়াতে পারেন, মানবতার সেবায় নিজেকে উৎসর্গ করতে পারেন—এই শুভকামনাই রইল। জন্মদিনের শুভেচ্ছা, তৌফিক সুলতান স্যার!
|