রোববার ১৯ মে ২০২৪ ৫ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১
শিরোনাম: বিদেশ নির্ভরতা কমাতে মানসম্মত উচ্চশিক্ষার তাগিদ ইউজিসি’র       ইসলামী ব্যাংকের মাসব্যাপী ক্যাম্পেইন শুরু       পুঁজিবাজারে বিনিয়োগকারীদের জন‌্য নতুন প্রডাক্ট চালু করেছে জনতা ক্যাপিটাল       সমৃদ্ধ শেয়ারবাজার গড়তে মার্চেন্ট ব্যাংকের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ -ডিএসই চেয়ারম্যান        আজকের শেয়ারবাজার        অভিবাসন কার্যক্রম সুষ্ঠুভাবে বাস্তবায়নে গঠিত হচ্ছে উপজেলা মাইগ্রেশন কোর-অর্ডিনেসন কমিটি       শ্রম আইন সংশোধনে তিনদিনের আলোচনা ফলপ্রসূ হয়েছে: আইনমন্ত্রী      
যুক্তরাষ্ট্রে জেমস বিয়ার্ড পুরস্কার পাচ্ছেন বাংলাদেশি রন্ধনশিল্পী গুলশান
প্রকাশ: মঙ্গলবার, ৩০ জানুয়ারি, ২০২৪, ২:১৩ পিএম |

যুক্তরাষ্ট্রে খাদ্যের অস্কারখ্যাত জেমস বিয়ার্ড ফাউন্ডেশন পুরস্কারের তালিকায় ঠাঁই পেয়েছেন বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত মার্কিন রন্ধনশিল্পী নূর-ই গুলশান রহমান। রন্ধনশিল্পে নিবেদন ও দক্ষতার কারণেই গুলশান রহমানকে মনোনীত করা হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের রন্ধনশিল্পে বাংলাদেশের খাবারের স্বাদকে তিনি সঠিক রূপে তুলে ধরতে পেরেছেন। রন্ধনশিল্পে শৈল্পিক নৈপুণ্য ও উদ্ভাবনে অবদানের জন্য যুক্তরাষ্ট্রে এই পুরস্কার দেওয়া হয়।


মিড আটলান্টিক বিভাগে সেরা শেফ বা বাবুর্চির ক্যাটাগরিতে তালিকাভুক্ত হয়েছেন ৬৫ বছর বয়সী নূর-ই গুলশান। নিউ জার্সি অঙ্গরাজ্যের জার্সি শহরে ‘কড়াই কিচেন’ নামের রেস্তোরাঁ আছে তাঁর। এটি খাঁটি বাংলাদেশি খাবারের জন্য বিখ্যাত।প্রতিবেদনে বলা হয়, খুবই সাদামাটাভাবে এই রেস্তোরাঁর যাত্রা শুরু হলেও রন্ধনশিল্পে প্রাণবন্ত চিহ্ন রেখেছে এটি। গুলশান রহমানের খাবারের দোকানটি খাঁটি বাংলাদেশি স্বাদ ও ঘরোয়া রীতির রান্নার জন্য প্রশংসা পেয়েছে। ২০১৯ সালের ফেব্রুয়ারিতে ৩১ বছর বয়সী সর্বকনিষ্ঠ মেয়ে নুর-ই ফারহানা রহমানকে সঙ্গে নিয়ে তিনি এই রেস্তোরাঁ চালু করেন।


পুরস্কারের জন্য মনোনীত হওয়ার বিষয়টি জানিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে রেস্তোরাঁর পক্ষ থেকে আবেগঘন পোস্ট দিয়েছেন তাঁর মেয়ে। এতে বলা হয়, ‘আম্মা আজ জেমস বিয়ার্ড অ্যাওয়ার্ডের জন্য মনোনীত হয়েছেন! মা ও আমাদের চমৎকার টিমের জন্য এ যে কত গর্বের, তা ভাষায় প্রকাশ করতে পারব না! বাংলাদেশি খাবার ও আমার অসম্ভব মেধাবী মায়ের জন্য এ এক সুন্দর মুহূর্ত! তিনি পঞ্চাশ বছরেরও বেশি সময় ধরে এই শিল্পে নৈপুণ্য দেখিয়ে আসছেন।’


কড়াই কিচেনের প্রশংসা করে নিউইয়র্ক টাইমস লিখেছে, বাংলাদেশি বাড়িতে খাওয়ার মতোই ঘরোয়া ও উষ্ণ অভিজ্ঞতা দেয় এই রেস্তোরাঁ। এতে ভর্তা ও হালকা তরকারিসহ বৈচিত্র্যময় মেনুর বুফে রয়েছে। আর এসব মেনু তৈরিতে গুলশান রহমানের সতর্ক দৃষ্টি থাকে। যত্নে সঙ্গে তিনি খাবার তৈরি করেন।


১৯৯০ সালে জেমস বিয়ার্ড অ্যাওয়ার্ড দেওয়া শুরু হয়। এটি রন্ধনশিল্পের শ্রেষ্ঠত্বের জন্য একটি মানদণ্ড নির্ধারণ করে দিয়েছে। যারা রান্নার মান বজায় রাখার সঙ্গে সঙ্গে সহকর্মী ও কমিউনিটির ওপর ইতিবাচক এবং উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলে, তাঁদের এই পুরস্কার দেওয়া হয়। রন্ধনশিল্পে নিবেদন ও দক্ষতার কারণেই গুলশান রহমানকে মনোনীত করা হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের রন্ধনশিল্পে বাংলাদেশের খাবারের স্বাদকে তিনি সঠিক রূপে তুলে ধরতে পেরেছেন।






আরও খবর


Chief Advisor:
A K M Mozammel Houqe MP
Minister, Ministry of Liberation War Affairs, Government of the People's Republic Bangladesh.
Editor & Publisher: A H M Tarek Chowdhury
Sub-Editor: S N Yousuf

Head Office: Modern Mansion 9th Floor, 53 Motijheel C/A, Dhaka-1223
News Room: +8802-9573171, 01677-219880, 01859-506614
E-mail :[email protected], [email protected], Web : www.71sangbad.com